Continue your shopping spree on our homepage. Happy hunting for more fabulous treasures!
Continue Shoppingপান্তা ভাত বাংলাদেশীদের একটি জনপ্রিয় খাবার। সাধারণত আমরা যে ভাত খাই তার থেকে পান্তা ভাতের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। পান্তা ভাতে আছে বিভিন্ন মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট যেমন আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস, ভিটামিন বি -৬, ভিটামিন বি-১২ ইত্যাদি। পান্তা ভাতে সাধারণ চালের চেয়ে অনেক বেশি পুষ্টি উপাদান রয়েছে। পান্তা ভাতে ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈরি হয়, যা হজমের প্রক্রিয়া সহজ করে তোলে। এটি গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এতে প্রয়োজনীয় শর্করা থাকে, যা আমাদের শক্তির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে ।পান্তা ভাতে পানি ও প্রোবায়োটিক থাকে, যা দেহে পানিশূন্যতা ও অন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
সেহেরিতে হালকা এবং পরিমিত পরিমাণে খাবার গ্রহণ করতে হবে যাতে দেহ পর্যাপ্ত শক্তি পায় এবং রোজার সময় কষ্ট না হয়। সেহেরিতে ভারী খাবার খাওয়া উচিত নয় কারণ ভারী খাবার হজম করতে সময় নেয় এতে করে সারা দিন শরীর দুর্বল লাগতে পারে। পান্তা ভাত হালকা ও সহজে পুষ্টি প্রদান করে। গরমের সময় বিশেষকরে পান্তা ভাত খাওয়া খুবই উপকারী, কারণ এটি শরীরে ঠাণ্ডা অনুভূতি দেয় এবং তৃষ্ণা কমায় , তাছাড়া অন্ত্রের মিউকাস পর্দাকে সুস্থ রাখে । পান্তা ভাতের মধ্যে আঁশের পরিমাণ বেশি থাকে, যা অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে। পান্তা ভাতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান থাকে, যা শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন দূর করতে সহায়ক।